রাজশাহী সিটি কলেজে ইসলামী ছাত্রশিবির ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে হাতাহাতির ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় কলেজ চত্বরে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
শিক্ষার্থীরা জানান, মঙ্গলবারের এই অনাকাঙ্ক্ষিত ও ন্যাক্কারজনক ঘটনার পর থেকে ক্যাম্পাসে আতঙ্ক বিরাজ করছে। ভয়ের কারণে অনেক শিক্ষার্থী কলেজে উপস্থিত হতে পারেননি। তারা দ্রুত এই ঘটনার তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ক্যাম্পাসে শিক্ষার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ফিরিয়ে আনার জোর দাবি জানান।
ঘটনার সূত্রপাত হয় মঙ্গলবার দুপুরে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এদিন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কয়েকজন নেতাকর্মী বহিরাগত কয়েকজনকে নিয়ে কলেজে প্রবেশের চেষ্টা করলে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাদের পরিচয়পত্র দেখতে চান। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে প্রথমে কথা কাটাকাটি এবং পরে তা হাতাহাতিতে রূপ নেয়। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত চারজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।[4][5]
খবর পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষের পর কলেজ ক্যাম্পাসের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
কলেজ শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি শাহিন রেজার দাবি, তারা নবীন বরণ অনুষ্ঠানের অনুমতির জন্য অধ্যক্ষের কাছে যাচ্ছিলেন। এসময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাদের পথ আটকে পরিচয়পত্র দেখতে চায় এবং তাদের দুজনকে মারধর করে।
অন্যদিকে, সিটি কলেজ ছাত্রদলের সদস্যসচিব এমদাদুল হক লিমন অভিযোগ করেন, ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা বহিরাগতদের নিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে তাদের কর্মীদের ওপর হামলা চালিয়েছে এবং অরাজকতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে।
এই ঘটনায় কলেজ কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে এবং সকল শিক্ষার্থীকে পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখার নির্দেশ দিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
এ ব্যপারে নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি), মোঃ আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে এবং বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় কলেজ চত্বরে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
শিক্ষার্থীরা জানান, মঙ্গলবারের এই অনাকাঙ্ক্ষিত ও ন্যাক্কারজনক ঘটনার পর থেকে ক্যাম্পাসে আতঙ্ক বিরাজ করছে। ভয়ের কারণে অনেক শিক্ষার্থী কলেজে উপস্থিত হতে পারেননি। তারা দ্রুত এই ঘটনার তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ক্যাম্পাসে শিক্ষার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ফিরিয়ে আনার জোর দাবি জানান।
ঘটনার সূত্রপাত হয় মঙ্গলবার দুপুরে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এদিন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কয়েকজন নেতাকর্মী বহিরাগত কয়েকজনকে নিয়ে কলেজে প্রবেশের চেষ্টা করলে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাদের পরিচয়পত্র দেখতে চান। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে প্রথমে কথা কাটাকাটি এবং পরে তা হাতাহাতিতে রূপ নেয়। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত চারজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।[4][5]
খবর পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষের পর কলেজ ক্যাম্পাসের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
কলেজ শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি শাহিন রেজার দাবি, তারা নবীন বরণ অনুষ্ঠানের অনুমতির জন্য অধ্যক্ষের কাছে যাচ্ছিলেন। এসময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাদের পথ আটকে পরিচয়পত্র দেখতে চায় এবং তাদের দুজনকে মারধর করে।
অন্যদিকে, সিটি কলেজ ছাত্রদলের সদস্যসচিব এমদাদুল হক লিমন অভিযোগ করেন, ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা বহিরাগতদের নিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে তাদের কর্মীদের ওপর হামলা চালিয়েছে এবং অরাজকতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে।
এই ঘটনায় কলেজ কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে এবং সকল শিক্ষার্থীকে পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখার নির্দেশ দিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
এ ব্যপারে নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি), মোঃ আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে এবং বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক